আজকাল অনেকেই চায় কোনো বস বা অফিসে চাকরি না করে, নিজের ইচ্ছামত কাজ করে আয় করতে। আউটসোর্সিং এমন একটি স্বাধীন পেশা, যেখানে আপনি ঘরে বসে ইন্টারনেট ব্যবহার করে আয় করতে পারেন। এটি একটি মুক্তপেশা, যেখানে কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।
বর্তমানে আউটসোর্সিং সেক্টর বিশাল। বিশ্বজুড়ে হাজার হাজার মানুষ এটি করে সফল হয়েছে। চাইলে আপনিও শুরু করতে পারেন।
১. আউটসোর্সিং কী ?

আমি যখন তিন বছর আগে ঘরে বসে টাকা আয় করার উপায় খুঁজছিলাম, তখন প্রথম যেটা শুনি সেটা ছিল ’আউটসোর্সিং’। শুনেই মাথায় প্রশ্ন আসে, এটা আসলে কী?
আউটসোর্সিং মানে হলো, অন্যের কাজ ঘরে বসে করে দেওয়া। একজন ক্লায়েন্ট তার কাজ কাউকে দিয়ে করিয়ে নেন অনলাইনের মাধ্যমে।
সেটা হতে পারে ডেটা এন্ট্রি, ডিজাইন, কনটেন্ট লেখা, মার্কেটিং – যে কোনো কিছু।
শুরুতে আমি জানতাম না কিভাবে শুরু করতে হবে। তবে আমি হাল ছাড়িনি। YouTube, Blog, আর কিছু ফ্রি কোর্স দেখে শিখতে শুরু করি।
তিন বছরের অভিজ্ঞতায় এখন আমি বুঝি – আউটসোর্সিং মানে কেবল কাজ না, এটা একটা স্বাধীন জীবনযাত্রা।
২. কেন মানুষ চাকরির বদলে আউটসোর্সিং বেছে নিচ্ছে ?
আজকাল অনেকেই অফিসে চাকরি করতে চায় না। বসের ধমক, টাইম টেবিলের চাপ – এসব থেকে মুক্তি পেতে চায়। আমিও চেয়েছিলাম।
এই কারণেই আউটসোর্সিং জনপ্রিয় হচ্ছে। এখানে নিজের মতো কাজ করা যায়। ঘরে বসেই বৈধভাবে আয় করা যায়।
২০১৯ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত বিশ্বে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটে ৭০% প্রবৃদ্ধি হয়েছে। শুধু বাংলাদেশেই ২০২৩ সালে প্রায় ১.৫ বিলিয়ন ডলার আয় হয়েছে এই খাত থেকে।
আমি নিজে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত কাজ করি। বাকি সময়টা নিজের মতো কাটাই। এটা চাকরিতে সম্ভব হতো না।
৩. আমার আউটসোর্সিং যাত্রা – একেবারে শুরু থেকে
আমার আউটসোর্সিং যাত্রা শুরু হয় ২০২২ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে। তখন আমার হাতে কোনো স্কিল ছিল না।
ইংরেজি ভালো জানতাম না। কিভাবে কাজ পাওয়া যায় সেটাও বুঝতাম না। শুধু একটা ইচ্ছা ছিল – ঘরে বসে আয় করতে হবে। সেই ইচ্ছাই আমাকে প্রতিদিন কিছু না কিছু শিখতে বাধ্য করেছে।
প্রথম কয়েক মাস YouTube-এ ভিডিও দেখে শেখা শুরু করি। কনটেন্ট রাইটিং, Fiverr গিগ কীভাবে বানাতে হয়, কিভাবে কাস্টমারকে রিপ্লাই দিতে হয় – এসব বিষয় নিয়ে রিসার্চ করি।
এক পর্যায়ে আমি একটা Fiverr অ্যাকাউন্ট খুলি এবং কনটেন্ট রাইটিংয়ের উপর গিগ তৈরি করি। প্রথম তিন মাস কোনো অর্ডার পাইনি।
মনে হতো হয়তো আমার দ্বারা হবে না। কিন্তু হাল ছাড়িনি। গিগ SEO করি, প্রফেশনাল গিগ ইমেজ দেই, ভিডিও অ্যাড করি।
My First ordered on Fiverr
এরপর একদিন সকালে দেখি একটা অর্ডার এসেছে। কাজটা ছিল ৫০০ শব্দের একটা ইংরেজি ব্লগ আর্টিকেল লিখে দেওয়া। দাম ছিল ৫ ডলার।
এই ৫ ডলার ছিল আমার জীবনের প্রথম অনলাইন ইনকাম। পেমেন্ট পাওয়ার পর মনে হয়েছিল ৫০০ ডলার পেয়েছি। আমি খুব উচ্ছ্বসিত ছিলাম।
তারপর একে একে রিভিউ বাড়তে থাকে। ক্লায়েন্টের বিশ্বাস বাড়তে থাকে। আমি নিজেও প্রতিটা কাজ মন দিয়ে করি।
কোনো কাজের ডেলিভারি দেরিতে দিইনি। কমিউনিকেশন ভালো রাখতাম। এক সময় এমনও হয়েছে, ক্লায়েন্ট আমাকে নিজে মেসেজ করে কাজ দিয়েছে।
এই যাত্রায় আমি শুধু Fiverr-এ সীমাবদ্ধ থাকিনি। Upwork, Freelancer.com এই সাইটগুলোতেও অ্যাকাউন্ট খুলি।
শুরুতে Upwork-এ কাজ পাওয়া কঠিন ছিল। অনেক বিড করেও কাজ পাইনি। কিন্তু প্রতিবার বিড করার সময় আমি কিছু না কিছু পরিবর্তন করতাম।
একটা সময় আসে, যখন আমার কাস্টম কভার লেটার কাজ করা শুরু করে। একটা ভালো কাজ পাওয়ার পর সেটার রিভিউ এবং প্রমাণ দেখিয়ে পরের কাজগুলো সহজ হয়ে যায়।
তিন বছরে আমি শুধু ইনকাম করিনি, নিজের আত্মবিশ্বাসও তৈরি করেছি। এখন আমার ক্লায়েন্ট আসে আমেরিকা, ইউকে, কানাডা থেকে।
তারা আমার কাজ দেখে খুশি হয়, রিভিউ দেয়, আবার ফিরে আসে। এই কয়েকটা বছরের journey আমাকে শিখিয়েছে – ধৈর্য্য আর পরিশ্রম থাকলে ঘরে বসেও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাজ করা যায়।
Today I can proudly say that I am a freelancer. আমি নিজের সময়, নিজের দক্ষতা দিয়ে অর্থ উপার্জন করি। এটা শুধু টাকা নয়, এটা একটা স্বাধীনতা, একটা পরিচয়
৪. কোথায় কোথায় কাজ পাওয়া যায়? – আমার ব্যবহার করা সাইট

অনলাইন আউটসোর্সিং শুরু করার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হচ্ছে, কোথা থেকে কাজ পাওয়া যায় সেটা জানা।
আমি নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, অনেক সময় শুধু সাইটে অ্যাকাউন্ট খুলেই বসে থাকলে হবে না। বুঝে, শিখে, ঠিকভাবে নিজেকে উপস্থাপন করতে হয়।
প্রথমেই বলি Fiverr-এর কথা। আমি প্রথম কাজ পাই Fiverr-এই। এই প্ল্যাটফর্মে মূলত ছোট ছোট কাজ পাওয়া যায়।
যেমন – কনটেন্ট লেখা, লোগো ডিজাইন, WordPress customization এসব। Fiverr-এর ভালো দিক হলো, এখানে ক্লায়েন্ট আপনার gig দেখে অর্ডার দেয়।
আপনাকে আলাদা করে বিড করতে হয় না। তবে gig SEO ঠিকভাবে না করলে অর্ডার আসবে না। আমি প্রথম gig-এ ৩ মাস কোনো অর্ডার পাইনি।
কিন্তু কনটেন্ট, ট্যাগ আর গিগ ইমেজ আপডেট করার পর অর্ডার আসতে শুরু করে।
Website for Outsourcing
Upwork একটু আলাদা। এখানে আপনাকে বিড করে কাজ নিতে হয়। আমি প্রথমে অনেক বিড করেও কাজ পাইনি।
কিন্তু যখন বুঝে শুনে, কাস্টমাইজ করে cover letter লিখতে শিখলাম, তখন কাজ পেতে শুরু করি। এখানে কাজ বেশি সিরিয়াস, দামও তুলনামূলক বেশি।
আমি এখন Upwork থেকেই মাসে ৭০০ ডলার মতো ইনকাম করি।
Freelancer.com-ও ভালো একটা সাইট। তবে এখানে প্রতিযোগিতা বেশি। বিড করতে হলে membership লাগতে পারে, নয়তো বিডের সংখ্যা কমে যায়।
আমি এখানে মাঝে মাঝে প্রজেক্ট পাই। তবে Fiverr আর Upwork আমার মূল উৎস।
Toptal, PeoplePerHour, gu*ru.com – এই সাইটগুলোও ভালো, কিন্তু শুরুতে কাজ পাওয়া কঠিন। আমি এখনো এসব সাইটে রেগুলার কাজ করিনি, শুধু অ্যাকাউন্ট খোলা আছে।
বাংলাদেশি সাইটের মধ্যে রেডিয়ান আইটি, কাজপ্লাস, বাইসেলওয়ার্ক – এসবের কথাও শুনেছি।
তবে আমি কাজ করিনি। কারণ আন্তর্জাতিক সাইটগুলোতেই ক্লায়েন্ট ও পেমেন্ট সিস্টেম বেশি স্বচ্ছ।
এছাড়া Facebook Group থেকেও কাজ পাওয়া যায়। Freelancing BD, Remote Job Bangladesh, Fiverr Support Group – এই গ্রুপগুলোতে আমি একটিভ ছিলাম। কিছু ক্লায়েন্ট ও প্রজেক্ট এখান থেকে পেয়েছি।
LinkedIn একটা undervalued জায়গা। আমি ২০২৪ সালে LinkedIn প্রোফাইল ঠিকঠাক সাজাই। এরপরে ২ জন ক্লায়েন্ট ইনবক্স করে কাজ দেয়।
তাই শুধু মার্কেটপ্লেস না, নিজের প্রোফাইল এবং সোশ্যাল প্রেজেন্সও তৈরি করতে হয়।
এক কথায়, কাজের জন্য জায়গা অনেক। কিন্তু যেটাই বেছে নেন না কেন, আপনাকে নিয়মিত শিখতে হবে, সময় দিতে হবে আর পেশাদার হতে হবে। তাহলেই আপনি সাফল্য পাবেন, ইনশাআল্লাহ।
৫. কী কী স্কিল দরকার? – যা আমাকে সফল করেছে
আউটসোর্সিংয়ে সফল হতে হলে যেটা দরকার, সেটা হলো স্কিল। আমি শুরুতেই বুঝেছিলাম, শুধু ইচ্ছা থাকলেই হবে না, কিছু একটা জানতে হবে।
আর আমি যেহেতু লেখালেখিতে আগ্রহী ছিলাম, তাই কনটেন্ট রাইটিং দিয়েই শুরু করি। সেই সঙ্গে SEO শিখি। এই দুইটা স্কিল নিয়েই আমি এখনও সবচেয়ে বেশি কাজ করি।
তিন বছর ধরে এগুলোর চর্চা করে আমি এখন অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী।
আমি YouTube থেকে শেখা শুরু করি। প্রতিদিন তিন থেকে চার ঘণ্টা করে ভিডিও দেখি। শেখার পর নিজের একটা ব্লগ খুলি।
সেখানে নিয়মিত কনটেন্ট লিখি। এতে করে শুধু লেখা প্র্যাকটিস না, SEO-রও অভিজ্ঞতা বাড়ে। পরে এই ব্লগ লিংক দিয়েই আমি Fiverr-এ গিগ বানাই। ক্লায়েন্টরা আমার কাজ দেখে বিশ্বাস করতে শুরু করে।
তবে শুধু কনটেন্ট আর SEO না, এখন অনেক ধরনের স্কিল চাহিদায় আছে। যেমন – Graphic Design শেখা যায় Canva দিয়ে, তারপর Adobe Photoshop।
যারা ভিজুয়াল নিয়ে কাজ করতে পছন্দ করেন, তাদের জন্য খুব ভালো। Digital Marketing এখন অনেক চাহিদার জিনিস।
Facebook Ads, Google Ads এই দুইটার চাহিদা অনেক বেশি। Web Design যারা শিখতে চান, তারা WordPress দিয়ে শুরু করতে পারেন।
HTML, CSS শেখার পর JavaScript শিখলে ভবিষ্যত আরও উজ্জ্বল হয়। আর সহজ স্কিলের মধ্যে আছে Data Entry। Excel আর Google Sheet জানলে সহজেই শুরু করা যায়।
তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, আপনি যেটায় আগ্রহী সেটাই শিখুন। শুধু টাকা আয় করার জন্য যদি শেখেন, তাহলে এক সময় বিরক্ত লাগবে।
আর একটা স্কিল শেখার পর সেটায় সময় দিতে হয়, নিয়মিত প্র্যাকটিস করতে হয়। শিখে বসে থাকলে হবে না।
ক্লায়েন্ট পেতে হলে নিজের কাজ সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতে হবে, প্রোফাইল আপডেট রাখতে হবে।
আমি এখনো শেখা চালিয়ে যাচ্ছি। প্রতি মাসে অন্তত এক নতুন জিনিস শিখি। কখনো Google SEO আপডেট নিয়ে পড়ি, কখনো LinkedIn Marketing শিখি।
কারণ এই দুনিয়ায় টিকে থাকতে হলে শেখা থামানো যাবে না। তাই বলবো, আজই শুরু করুন, শেখা শুরু করুন। আপনার আগ্রহটাই আপনাকে সফল করবে।
৬. প্রথম ইনকাম – আমার জীবনের টার্নিং পয়েন্ট
যখন Fiverr-এ প্রথম ৫ ডলার পাই, আমি বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। শুধু একটা আর্টিকেল লিখেই ইনকাম।
সেই টাকা তুলতে Payoneer খুলে, ব্যাংকে যুক্ত করেছিলাম। আমি বুঝে গেলাম – এটা আসলেই সম্ভব।
তারপর লক্ষ্য ঠিক করলাম – প্রতি মাসে অন্তত ১০০ ডলার ইনকাম করতে হবে। এখন আমি প্রতি মাসে ৮০০–১২০০ ডলার আয় করি।
এটা আমার পরিবার, বন্ধু – সবাইকে অবাক করেছে।
৭. কী কী সমস্যায় পড়েছি – বাস্তব অভিজ্ঞতা
প্রথমে আমি টাইম ম্যানেজ করতে পারতাম না। ঘুম ভেঙে দেখতাম ক্লায়েন্টের রিপ্লাই দেওয়া হয়নি। কাজ মিস হয়ে যেত।
ইংরেজি না বুঝে ভুল করতাম। অনেক সময় client রাগ করে negative review দিয়েছে।
তবে আমি শিখেছি – সময়মতো কাজ দিতে হয়, বুঝে শুনে communication করতে হয়।
প্রতিদিন একঘণ্টা ইংরেজি শিখতাম। Grammarly, Google Translate কাজে লাগাতাম। এখন অনেক উন্নতি হয়েছে।
৮. কিভাবে শিখবেন – আমি যেভাবে শিখেছি

আমি ইউটিউব থেকেই শিখেছি। বাংলা ও ইংরেজি চ্যানেল দেখে। ফ্রি কোর্স যেমন OSTAD, 10 Minute School, আর Paid Course কিনেছি Udemy থেকেও।
ফেসবুক গ্রুপেও অনেক সহায়তা পেয়েছি। Freelancing BD, Outsourcing Institute – এই গ্রুপগুলোতে অনেক কিছু শিখেছি।
তবে শুধু ভিডিও দেখা নয়, নিজে প্র্যাকটিস করাও জরুরি। আমি প্রথম gig বানিয়ে নিজেকেই অর্ডার দিতাম। প্র্যাকটিস করতাম, ভুল ধরতাম।
৯. আউটসোর্সিং নিয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা – আমার লক্ষ্য
আমি এখন শুধু কাজ করছি না, অন্যদের শেখানোর প্ল্যান করছি।
আমার নিজস্ব YouTube চ্যানেল খুলেছি, যেখানে শেখাই কীভাবে Fiverr-এ gig বানাতে হয়, কীভাবে buyer request লিখতে হয়।
ভবিষ্যতে একটা কোর্স বানাতে চাই। যেখানে আমি step-by-step দেখাবো কীভাবে শিখে কাজ শুরু করতে হয়।
আমি চাই, আমার মতো যারা অফিসে কাজ করতে চায় না, তারা যেন ঘরে বসে স্বাধীনভাবে আয় করতে পারে।
Top 50 Freelancing Marketplaces
Serial Number | Marketplace Name | Link |
---|---|---|
1 | Upwork | https://www.upwork.com/ |
2 | Fiverr | https://www.fiverr.com/ |
3 | Freelancer | https://www.freelancer.com/ |
4 | Toptal | https://www.toptal.com/ |
5 | PeoplePerHour | https://www.peopleperhour.com/ |
6 | Gu ru | https://www.gu ru.com/ |
7 | SimplyHired | https://www.simplyhired.com/ |
8 | 99Designs | https://99designs.com/ |
9 | We Work Remotely | https://weworkremotely.com/ |
10 | TaskRabbit | https://www.taskrabbit.com/ |
11 | Hubstaff Talent | https://hubstaff.com/talent/ |
12 | FlexJobs | https://www.flexjobs.com/ |
13 | Gigster | https://www.gigster.com/ |
14 | AngelList | https://angel.co/ |
15 | DesignCrowd | https://www.designcrowd.com/ |
16 | Dribbble | https://dribbble.com/ |
17 | WritersAccess | https://www.writersaccess.com/ |
18 | SolidGigs | https://www.solidgigs.com/ |
19 | ServiceScape | https://www.servicescape.com/ |
20 | CrowdSpring | https://www.crowdspring.com/ |
21 | Envato Studio | https://studio.envato.com/ |
22 | Behance | https://www.behance.net/ |
23 | Catalant | https://www.catalant.com/ |
24 | Workana | https://www.workana.com/ |
25 | Freelanced.com | https://www.freelanced.com/ |
26 | Gun.io | https://gun.io/ |
27 | Gigwalk | https://www.gigwalk.com/ |
28 | Outsourcely | https://www.outsourcely.com/ |
29 | Twine | https://www.twine.fm/ |
30 | Remote.co | https://remote.co/ |
31 | Hireable | https://www.hireable.com/ |
32 | Moonlighting | https://www.moonlighting.com/ |
33 | TaskPigeon | https://www.taskpigeon.com/ |
34 | Jooble | https://www.jooble.org/ |
35 | Contently | https://www.contently.com/ |
36 | Giggrabbers | https://www.giggrabbers.com/ |
37 | Kolabtree | https://www.kolabtree.com/ |
38 | Bark | https://www.bark.com/ |
39 | Zeerk | https://www.zeerk.com/ |
40 | Clickworker | https://www.clickworker.com/ |
41 | Freelance Writing Gigs | https://www.freelancewritinggigs.com/ |
42 | Remote OK | https://remoteok.io/ |
43 | Speedlancer | https://www.speedlancer.com/ |
44 | Field Nation | https://www.fieldnation.com/ |
45 | Outsource.com | https://www.outsource.com/ |
46 | FreeUp | https://www.freeup.net/ |
47 | JustRemote | https://justremote.co/ |
48 | YunoJuno | https://www.yunojuno.com/ |
49 | FreelanceMyWay | https://www.freelancemyway.com/ |
50 | WorkMarket | https://www.workmarket.com/ |
শেষ কথা
আউটসোর্সিং এমন একটি পেশা, যা আপনাকে স্বাধীনভাবে আয় করার সুযোগ করে দেয়। নিজের দক্ষতা উন্নত করে এই পেশায় সফল হওয়া সম্ভব।
কাজ শেখা, মার্কেটপ্লেসে যোগ দেওয়া, এবং ক্লায়েন্টের আস্থা অর্জন—এগুলো হল আউটসোর্সিং এ সফল হওয়ার মূলমন্ত্র।
আপনার আউটসোর্সিং যাত্রা শুভ হোক!
2 thoughts on “২০২৫ সালে আউটসোর্সিং করে আয়: কোন স্কিল শিখলে কাজ পাওয়া সহজ?”