নিজের নামে ডোমেইন কিভাবে নিবেন?-Domain Buy Process

নিজের নামে ডোমেইন কিভাবে নিবেন, এটা অনেকেরই common প্রশ্ন। আমি যখন প্রথম ওয়েবসাইট বানাতে চেয়েছিলাম, তখন এই প্রশ্ন আমার মাথায়ও এসেছিল।

একটা ডোমেইন আপনার digital identity। নিজের নামে domain থাকলে আপনার personal brand, business, বা project আলাদা value পায়।

কিন্তু অনেকেই জানেন না, নিজের নামে ডোমেইন নিবেন কিভাবে, কীভাবে শুরু করবেন, কোথা থেকে কিনবেন।

আজ আমি আমার ৩ বছরের অভিজ্ঞতা থেকে পুরো প্রক্রিয়াটা step by step শেয়ার করব, যাতে আপনি কোনো confusion ছাড়াই নিজের নামে domain কিনতে পারেন।

আমি যখন প্রথম নিজের নামে ডোমেইন নেওয়ার কথা ভাবলাম, তখন ভয় কাজ করেছিল। মনে হয়েছিল বিষয়টা জটিল হবে। অনেক technical jargon থাকবে, বুঝতে পারব না।

কিন্তু এখন, তিন বছরের অভিজ্ঞতার পর আমি বলতে পারি – আসলে ডোমেইন কেনা খুবই সহজ, সোজা আর মজার।

আজ আমি আমার এই তিন বছরের অভিজ্ঞতা, ব্যর্থতা আর শেখার গল্প শেয়ার করব।

আপনি যদি what is domain বা ডোমেইন এর কাজ কি জানতে চান, বা নিজের নামে domain name নিবেন বলে ভাবছেন, তাহলে এই লেখাটি আপনার জন্য।

আমি চেষ্টা করব গল্পের ছলে step by step সবকিছু বোঝাতে, যেন আপনি নিজের নামে ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করতে পারেন একদম সহজভাবে।

কিন্তু তার আগে চলুন একটু ইতিহাসে ঘুরি।

ডোমেইনের ইতিহাস শুরু ১৯৮৫ সালে, যখন প্রথম symbolics.com নামক ডোমেইনটি রেজিস্টার হয়।

তখন কেউ কল্পনাও করেনি যে একদিন এই domain industry হবে বিলিয়ন ডলারের market।

২০২৪ সালের শেষের দিকে রিপোর্ট বলছে, বিশ্বে ৩৫ কোটিরও বেশি ডোমেইন active আছে।

সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত extension হলো .com। একসময় domain শুধু technology বা বড় কোম্পানির জন্য ছিল, এখন সেটা personal branding এর অংশ।

তাহলে, চলুন শুরু করি— নিজের নামে ডোমেইন নেওয়ার সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া।

ডোমেইন কি ict এর দৃষ্টিতে?

A person is buying a domain on a laptop, clicking the 'buy now' button on the website.
A person is buying a domain on a laptop, clicking the ‘buy now’ button on the website.

অনেকেই প্রশ্ন করেন, ডোমেইন কি ict এর অংশ? একদম ঠিক! ICT (Information and Communication Technology) এর মধ্যে ডোমেইন একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা রাখে।

সহজভাবে বললে, ডোমেইন হলো আপনার ওয়েবসাইটের অনলাইন ঠিকানা।

ঠিক যেমন আপনার বাড়ির জন্য একটা ঠিকানা থাকে, আপনার ওয়েবসাইটের জন্য domain name সেই ঠিকানার কাজ করে।

আমি যখন প্রথম ICT ক্লাসে এই বিষয় শিখছিলাম, তখন মনে হয়েছিল, ব্যাপারটা খুব কঠিন। কিন্তু আসলে domain name system (DNS) বোঝার পর মনে হয়েছে, খুব logical।

কম্পিউটার আসলে IP address দিয়ে কাজ করে, যা সংখ্যা দিয়ে তৈরি। কিন্তু মানুষ সংখ্যা মনে রাখতে পারে না।

তাই এই human friendly name system তৈরি হয়েছে।

যেমন www.google.com– এখানে google.com হলো ডোমেইন। আর এই নামের মাধ্যমে আমরা সহজে Google এ যেতে পারি।

নিজের নামে ডোমেইন নিলে, এটা হবে আপনার digital identity। ICT এর ভাষায় যাকে বলে unique identifier on the internet।

এর মাধ্যমে আপনি নিজের blog, website, portfolio, online shop – যেকোনো কিছু তৈরি করতে পারবেন।

আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি, অনেকেই এই basic বিষয়টা না জেনে domain নেয়। পরে দেখা যায় spelling mistake বা অন্য কোনো ভুলের কারণে সমস্যায় পড়ে।

তাই আমি সবসময় বলি – name ঠিক করার আগে, ভালো করে রিসার্চ করুন।

তাহলে বুঝতে পারছেন, নিজের নামে ডোমেইন কিভাবে নিবেন – সেটা জানতে এই পুরো গাইড মন দিয়ে পড়া দরকার।

আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য নিজস্ব ডোমেইন কেনা দরকার কেন সেটা জানতে চান, তাহলে এই গাইড পড়ে নিন। অনেকেই বিনামূল্যে ব্লগ শুরু করতে চান, সেক্ষেত্রে এই বিনামূল্যে ব্লগ তৈরি করার গাইড আপনার জন্য উপকারী হবে। তবে যারা ওয়ার্ডপ্রেসে সাইট করতে চান, তাদের জন্য ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে সাইট তৈরি করা নিরাপদ এবং সহজ এই আর্টিকেলটি সহায়ক।

ডোমেইন এর কাজ কি?

এখন প্রশ্ন আসে – ডোমেইন এর কাজ কি? আমি যখন প্রথম ডোমেইন কিনেছিলাম, তখন বুঝতাম না এর কাজ আসলে কত vital।

পরে বুঝলাম, ডোমেইন আসলে gateway। আপনার ওয়েবসাইট visitors এর জন্য entrance point।

আপনি যখন কোনো browser এ facebook.com টাইপ করেন, তখন সেটি DNS এর মাধ্যমে Facebook এর server IP address এ রিডাইরেক্ট হয়।

সহজ ভাষায়, ডোমেইন হচ্ছে মুখের নাম, আর এর পিছনে লুকিয়ে থাকে আসল server address।

ডোমেইন না থাকলে আপনাকে https://123.45.67.89 এর মতো IP মনে রাখতে হতো।

কে সেটা পারবে? তাই ডোমেইন এর কাজ হচ্ছে মানুষকে সহজ, স্মরণীয় address দেওয়া।

আমি প্রথম যখন নিজের নামে ডোমেইন নেই, তখন সেই name এর মাধ্যমে নিজের portfolio বানাই।

ক্লায়েন্টকে সেই link দেই। trust তৈরি হয়। কারণ যখন নিজের নামে একটা .com domain থাকে, তখন মানুষ ভাবে – serious professional।

তাই ডোমেইন এর কাজ শুধু URL address নয়, এটা branding, trust, credibility তৈরি করার একটা মাধ্যমও।

আজকের দিনে freelancing, blogging, personal branding এর জন্য নিজের নামে ডোমেইন একেবারেই প্রয়োজনীয়।

ডোমেইন কি কত প্রকার?

A pile of coins with domain names, next to which a businessman is thinking about investments.
A pile of coins with domain names, next to which a businessman is thinking about investments.

অনেকেই ভাবে ডোমেইন এক প্রকার। কিন্তু আসলে ডোমেইন কি কত প্রকার আছে? এর category আসলে অনেক। তবে broadly বলা হয় তিন ভাগ:

  • Top Level Domain (TLD)
  • Second Level Domain (SLD)
  • Third Level Domain (Subdomain)

যেমন google.com – এখানে .com হলো TLD, google হলো SLD। আর mail.google.com এর mail হলো subdomain।

২০২৫ সালে 1500+ TLD available। এর মধ্যে .com, .net, .org, .info, .me, .co সবচেয়ে জনপ্রিয়।

আমি যখন নিজের নামে .com খুঁজেছিলাম, unavailable পেয়েছিলাম। তাই .me নিলাম।

কারণ personal branding এর জন্য .me ভালো কাজ করে।

আমি যখন নিজের নামে ডোমেইন কিভাবে নিবেন বিষয়ে search করছিলাম, তখন দেখেছি অনেক ভুল ধারণা আছে।

আপনি যদি local audience এর জন্য কাজ করেন, তবে country code TLD (.bd) নিতে পারেন। তবে international কাজের জন্য .com এখনো best।

তিন বছরের অভিজ্ঞতায় দেখেছি – short, easy to spell, easy to remember domain name সবসময় ভালো কাজ করে।

তাই নাম সিলেক্ট করার সময় simple রাখার চেষ্টা করবেন।

টপ লেভেল ডোমেইন কি?

টপ লেভেল ডোমেইন কি? এটা হচ্ছে ডোমেইন এর শেষের অংশ। যেমন .com, .net, .org। TLD এর কাজ হলো domain এর category বোঝানো।

যেমন .edu educational, .gov government এর জন্য।

২০২৫ সালে অনেক নতুন TLD এসেছে যেমন .tech, .shop, .online, .app।

আপনি যদি নিজের নামে ডোমেইন নিতে চান, তবে প্রথমে .com try করুন। না পেলে .me, .net, .info consider করুন।

আমি একবার myname.xyz নিয়েছিলাম experiment এর জন্য। কিন্তু অনেক email filters সেই extension কে spammy মনে করেছিল।

তাই পরে .com নিয়ে নতুন project শুরু করি। আমার recommendation – serious project এর জন্য trusted TLD নিন।

একটা ভাল TLD আপনার SEO, credibility, trust – তিনটিতেই positive impact ফেলে।

তাই domain extension বেছে নেওয়ার সময় long-term thinking রাখুন।

কিভাবে ভালো ডোমেইন নাম ঠিক করবেন?

নিজের নামে ডোমেইন নিতে গেলে নামের সঠিক নির্বাচন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। অনেক সময় fullname.com available থাকে না।

তখন creative হতে হয়। আমি middle initial দিয়ে fullnamea.com নিই।

নাম ছোট, simple, spelling easy হলে visitor ভুল করবে না। avoid করবেন hyphen (-), number, complex word।

একটা নাম যখন register হয়, তখন সেটা globally unique হয়ে যায়। তাই early action জরুরি।

delay করলে অন্য কেউ নিয়ে নেবে। আমি যখন প্রথম domain নিতে গিয়েছিলাম, একটা perfect নাম miss করি। পরে দেখি premium domain হয়ে গেছে।

তাই name check করে দেখুন available কিনা। Namecheap, GoDaddy, Google Domains এ search করুন। এরপর available থাকলে দ্রুত রেজিস্ট্রার করুন।

নিজের নামে ডোমেইন কিভাবে নিবেন

এখন আসি কিভাবে ডোমেইন কিনবেন? প্রথমে একটা domain registrar এ account খুলুন। যেমন Namecheap, GoDaddy, Google Domains।

আমি প্রথম নিজের নামে ডোমেইন কিনি Namecheap থেকে। তাদের interface user-friendly।

  • সেখানে আপনার পছন্দের নাম search করুন।
  • যদি available হয়, cart এ add করুন।
  • price দেখুন – সাধারণত \$10-15/year।
  • checkout এ payment করুন (card, PayPal, etc)।
  • payment complete হলে domain আপনার account এ add হবে।

আমার first domain Namecheap থেকে ছিল। checkout simple ছিল।

তবে WHOIS privacy protection নিইনি বলে পরে spam email পেয়েছি। তাই প্রথমদিন থেকে privacy protection enable করুন।

Domain Register নির্বাচন করার সময় reviews পড়ুন। cheap না দেখে reliable provider বেছে নিন।

ডোমেইন হোস্টিং কি?

ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন ধাপসমূহ - domain registration steps bangla
domain registration steps Bangla

অনেকে এখনো মনে করে ডোমেইন হোস্টিং কি একই জিনিস। আমারও প্রথমে তাই মনে হয়েছিল।

আসলে দুইটা এক নয়। ডোমেইন হলো আপনার ওয়েবসাইটের নাম। আর হোস্টিং হলো সেই server space, যেখানে আপনার ওয়েবসাইটের সব ফাইল, ছবি, ভিডিও, content রাখা থাকে।

ধরুন, ডোমেইন হলো আপনার বাড়ির ঠিকানা। আর হোস্টিং হলো সেই বাড়ি।

ঠিকানা ছাড়া কেউ আপনার বাড়ি খুঁজে পাবে না। আবার বাড়ি ছাড়া শুধু ঠিকানা দিয়ে কাজ হবে না। তাই দুটোই দরকার।

আমি প্রথম যখন ওয়েবসাইট বানাতে যাই, তখন একটা company থেকে একসাথে domain + hosting নিই।

শুরুতে ভালোই চলছিল। কিন্তু কয়েক মাস পর server slow হতে থাকে। visitor complaint করে। website লোড হতে দেরি হয়।

তখন বুঝতে পারি hosting ভালো না হলে website চলবে না। তখন domain অন্য company তে transfer করতে হয়।

এই process অনেক ঝামেলা হয়েছিল। তাই পরে শিখলাম, domain আর hosting আলাদা provider থেকে নিলে বেশি flexibility থাকে। একটার সমস্যা হলে অন্যটাকে impact করবে না।

ডোমেইন আর হোস্টিং আলাদা হলে control আপনার হাতে থাকে। এক জায়গায় hosting খারাপ হলে অন্য জায়গায় migrate করা যায়।

আবার ভালো hosting এ upgrade করা যায়। আমার অভিজ্ঞতায়, trusted company থেকে hosting নেওয়া ভালো।

cheap hosting নিলে problem বেশি হয়। আর domain এর জন্য always WHOIS privacy নিতে হবে।

না হলে spam call, email আসবে।

সবচেয়ে বড় lesson – domain আর hosting দুইটা different service। একটা ছাড়া আরেকটা meaningless।

তাই যখন domain নেবেন, তখন hosting plan ও carefully choose করবেন। দুইটার balance থাকলে আপনার website smoothly চলবে।

ডোমেইন নামের নিয়ম ও global management সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ICANN official website দেখতে পারেন।

ডোমেইন রিনিউ করতে হবে কেন?

The computer screen says 'Domain Expired', with a clock and warning sign behind it.
The computer screen says ‘Domain Expired’, with a clock and warning sign behind it.

অনেকেই ভাবে ডোমেইন একবার কিনলে চিরকাল নিজের হয়। কিন্তু সত্যি হলো ডোমেইন lifetime free নয়।

ডোমেইন কিনলে আসলে আপনি এক বছরের জন্য license পান। সেই license প্রতি বছর renewal fee দিয়ে রিনিউ করতে হয়।

যদি আপনি সময়মতো renew না করেন, তাহলে ডোমেইন grace period এ ঢুকে যায়।

এই সময়ের মধ্যে renew না করলে ডোমেইন expire হয়ে যায়। তখন আপনার সেই নাম আর control এ থাকে না।

আমার নিজের অভিজ্ঞতা বলি। একবার আমি সময়মতো ডোমেইন renew করতে ভুলে গিয়েছিলাম।

busy schedule এর কারণে মিস হয়ে যায়। পরে দেখি ডোমেইন suspended হয়ে গেছে।

আবার redeem করতে extra redemption fee দিতে হয়েছে। সেই দিন শিখেছি – auto-renew অন রাখা কতটা জরুরি। এখন আমি সব ডোমেইনে auto-renew অন করে রাখি।

আপনাকেও এই জিনিস suggest করব। auto-renew থাকলে deadline miss হলেও automatic payment হয়ে যাবে। domain expire হবে না।

আরেকটা বড় ঝুঁকি আছে। যখন ডোমেইন expire হয়, তখন অন্য কেউ সেই নাম register করে নিতে পারে।

তখন সেটা ফিরে পেতে premium price দিতে হয়। market এ expired domain buyers থাকে, যারা ভালো নামগুলা কিনে রাখে বেশি দামে বিক্রির জন্য।

আমি এমন একজনকে দেখেছিলাম যে আমার ডোমেইন কিনে রাখে এবং আমাকে $500 চায়!

অথচ renew করলে মাত্র $12 খরচ হতো। তাই এখন আর কোনো risk নেই।

সত্যি কথা, ডোমেইন renew করা মানে নিজের digital identity safe রাখা।

এটা lose করলে আপনি নিজের online presence হারাবেন। তাই সঠিক সময়ে renew করা, auto-renew অন রাখা এবং registrar থেকে notification দেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আপনার website, email, SEO – সবকিছু এই ডোমেইনের উপর নির্ভর করে।

একবার expire হলে সেই trust আবার rebuild করা কঠিন।

ডোমেইন কেনা-বেচার ইতিহাস

একটু ইতিহাস বলি। ডোমেইন কেনাবেচা কিন্তু আজকের ব্যাপার নয়। অনেক আগেই শুরু হয়েছে।

উদাহরণ দেই। ১৯৯৯ সালে business.com নামের একটা ডোমেইন $7.5 million এ বিক্রি হয়েছিল।

তখন এটা ছিল একটা রেকর্ড। এরপর ২০১০ সালে sex.com ডোমেইন বিক্রি হয় $13 million এ। অবিশ্বাস্য মনে হলেও সত্যি।

সেই সময়ে এই দামে শুধু একটা নাম বিক্রি হওয়া খুব বড় ঘটনা ছিল।

এখন ২০২৫ সালে এসেও premium domain flipping একদম profitable business।

এখনো অনেকে ভালো নাম কিনে রাখে, পরে বেশি দামে বিক্রি করে। বাংলাদেশেও ধীরে ধীরে domain flip culture শুরু হয়েছে।

অনেকে এখন বুঝতে পারছে যে একটা ভালো ডোমেইন future asset হতে পারে।

আমি নিজেও এই জগতে পা দিয়েছিলাম। একবার আমি একটা brandable domain কিনেছিলাম। ভাবছিলাম ৬ মাসের মধ্যে বিক্রি করে দেবো।

কিন্তু আসলেই বিষয়টা এত সহজ নয়। ২ বছর ধরে sell করার চেষ্টা করেছিলাম। buyer পাইনি।

তখন বুঝতে পারি – শুধু নাম সুন্দর হলেই হবে না। market research দরকার।

buyer কারা, demand কেমন, niche কত বড় – এসব জানতে হবে।

ডোমেইন কেনাবেচায় luck + strategy + patience – এই তিনটিই লাগে।

সব ডোমেইন premium হয় না। তাই যাঁরা এই business এ investment করতে চান, তাদের আগে ভালোভাবে research করা উচিত।

কোথায় demand বেশি, কোন নাম valuable, কোন industry তে future potential আছে – এগুলো জানা জরুরি। না হলে টাকা আটকে যেতে পারে।

এখন আমি বুঝি, শুধু domain কিনলেই success আসে না। ঠিক buyer পাওয়া, ঠিক সময়ে sell করা, right pricing – এই সব কিছু plan করে করতে হয়। তাই domain business একটা skill game।

এখানে knowledge এবং experience খুব গুরুত্বপূর্ণ। যারা এই line এ আসতে চান, তাদের আমি বলব – আগে market ভালো করে study করুন, তারপর investment করুন।

ডোমেইনের ইতিহাস ও background জানতে চাইলে Wikipedia ভালো resource।

শেষ কথা

আপনি যদি ভাবেন নিজের নামে ডোমেইন কিভাবে নিবেন সহজ কাজ, তবে এই guide পড়ে নিশ্চয় বুঝেছেন এর মধ্যে strategy দরকার।

নিজের নামে ডোমেইন নেওয়া মানে আপনার digital identity তৈরি। এখনকার digital age এ নিজের website address থাকা খুব important।

আমি আমার ৩ বছরের অভিজ্ঞতায় শিখেছি – early action, correct name, right extension – এই তিন জিনিস ঠিক থাকলে success সহজ।

আপনার freelancing, blogging, online portfolio – যেকোনো কিছু শুরু হোক, একটা ভালো domain দিয়ে।

আজই registrar এ check করুন, available থাকলে secure করে ফেলুন।

domain মানে শুধু নাম নয়, এটা property, identity, trust। এখনই ঠিক করে ফেলুন, নিজের নামে ডোমেইন কিভাবে নিবেন তার জন্য কোন provider এ যাবেন।

আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে, comment করুন। আমি help করতে প্রস্তুত।

Discover more from BanglaiBlog.Com

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading